ধ্বংসাত্মক কর্মকান্ড বাদ দিয়ে সংসদে আসুন : শেখ হাসিনা
প্রস্তুতি : রাজনীতি (প্রতিমুহূর্ত.কম)
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সকালে শনিবার কিশোরগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের নেতাদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় বিরোধী দলীয় নেত্রী খালেদা জিয়াকে আবারও সংসদে ফিরে আসার আহ্বান জানিয়ে বলেছেন, “ধ্বংসাত্মক কর্মকান্ড বাদ দিয়ে সংসদে আসুন। কী চান সংসদে এসে বলুন।”
সাম্প্রতিক সহিংস আন্দোলনের কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বিরোধী দলের উদ্দেশ্য বলেন, “আন্দোলনের নামে গরিব মানুষের পেটে লাথি মারবেন না। জ্বালাও-পোড়াও, মানুষ হত্যা করবেন না। বাসে, ট্রেনে আগুন দেবেন না। এগুলো বাদ দিয়ে সংসদে এসে কথা বলুন।”
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবীতে খালেদা জিয়ার আলটিমেটামকে ব্যর্থ উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “৪৮ ঘন্টার আলটিমেটাম দিয়ে সরকার উৎখাতের প্রচেষ্টা ব্যর্থ হওয়ার পর বিরোধীদলীয় নেতা কোন মুখে আন্দোলনের ডাক দেন। উনি হেফাজতের পাশে থাকার জন্য ঢাকাবাসীর প্রতি ডাক দিয়েছিলেন। ওনার ডাকে কেউ আসেনি। ওনার দলের নেতাকর্মীরাও আসেননি। এখন আর আন্দোলনের কর্মসূচি ওনার মুখে শোভা পায় না।”
দেশবাসীকে সজাগ থাকার আহবান জানিয়ে তিনি বলেন, “সংবিধান লংঙ্ঘন করে কেউ যেন আর ক্ষমতায় আসতে না পারে, তা আমরা নিশ্চিত করেছি। এ দেশের মানুষ যখন গণতন্ত্রের সুফল পেতে শুরু করেছে, তখনই একটি মহল ষড়যন্ত্র শুরু করেছে।”
শেখ হাসিনা আরও বলেন,“আমাদের সরকারের সময় যত নির্বাচন হয়েছে তার সবগুলোই সুষ্ঠু হয়েছে। আওয়ামী লীগ কোনো নির্বাচনকে প্রভাবিত করেনি। একটি নির্বাচন নিয়েও কেউ কোনো কথা বলতে পারেনি, কোনো অভিযোগও করতে পারেনি। বাংলাদেশের মাটিতে ১৫ ফেব্রুয়ারির কারচুপির নির্বাচন আর হবে না। জনগণ যাকে ভোট দেবে তারাই ক্ষমতায় বসবে।”
আরএম : ২৫/৫-০১
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সকালে শনিবার কিশোরগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের নেতাদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় বিরোধী দলীয় নেত্রী খালেদা জিয়াকে আবারও সংসদে ফিরে আসার আহ্বান জানিয়ে বলেছেন, “ধ্বংসাত্মক কর্মকান্ড বাদ দিয়ে সংসদে আসুন। কী চান সংসদে এসে বলুন।”
সাম্প্রতিক সহিংস আন্দোলনের কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বিরোধী দলের উদ্দেশ্য বলেন, “আন্দোলনের নামে গরিব মানুষের পেটে লাথি মারবেন না। জ্বালাও-পোড়াও, মানুষ হত্যা করবেন না। বাসে, ট্রেনে আগুন দেবেন না। এগুলো বাদ দিয়ে সংসদে এসে কথা বলুন।”
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবীতে খালেদা জিয়ার আলটিমেটামকে ব্যর্থ উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “৪৮ ঘন্টার আলটিমেটাম দিয়ে সরকার উৎখাতের প্রচেষ্টা ব্যর্থ হওয়ার পর বিরোধীদলীয় নেতা কোন মুখে আন্দোলনের ডাক দেন। উনি হেফাজতের পাশে থাকার জন্য ঢাকাবাসীর প্রতি ডাক দিয়েছিলেন। ওনার ডাকে কেউ আসেনি। ওনার দলের নেতাকর্মীরাও আসেননি। এখন আর আন্দোলনের কর্মসূচি ওনার মুখে শোভা পায় না।”
দেশবাসীকে সজাগ থাকার আহবান জানিয়ে তিনি বলেন, “সংবিধান লংঙ্ঘন করে কেউ যেন আর ক্ষমতায় আসতে না পারে, তা আমরা নিশ্চিত করেছি। এ দেশের মানুষ যখন গণতন্ত্রের সুফল পেতে শুরু করেছে, তখনই একটি মহল ষড়যন্ত্র শুরু করেছে।”
শেখ হাসিনা আরও বলেন,“আমাদের সরকারের সময় যত নির্বাচন হয়েছে তার সবগুলোই সুষ্ঠু হয়েছে। আওয়ামী লীগ কোনো নির্বাচনকে প্রভাবিত করেনি। একটি নির্বাচন নিয়েও কেউ কোনো কথা বলতে পারেনি, কোনো অভিযোগও করতে পারেনি। বাংলাদেশের মাটিতে ১৫ ফেব্রুয়ারির কারচুপির নির্বাচন আর হবে না। জনগণ যাকে ভোট দেবে তারাই ক্ষমতায় বসবে।”
আরএম : ২৫/৫-০১
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন