পোস্টগুলি

নভেম্বর, ২০২০ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

জর্জ হ্যারিসনের ‘বাংলাদেশ বাংলাদেশ’ (বাংলাা সাবটাইটেল)

ছবি
বন্ধু এলো চোখে নিয়ে বিষাদের নীল তার চাল-চলনেও দেখি গড়মিল বললো সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিতে তার দেশটা এখন আছে মৃত্যু ঝুঁকিতে বন্ধুর ব্যাথা হয়তো বুঝতে পারিনি তবু আমি নিশ্চয়ই জানি - খুঁজে পেতেই হবে কিছু করার উপায় তোমাদের কাছে তাই মিনতি জানাই চলো সবাই মিলে কিছু জীবন বাঁচাই বাংলাদেশ বাংলাদেশ যেখানে সব জ্বলেপুড়ে ছাই লাখো লোক মরে হয়ে গেছে নিঃশেষ দিকে দিকে বিষ বেদনা বিশেষ দেখিনি কোথাও এমন দুঃখ অশেষ তাই তোমাদের বলি, দুহাত বাড়াও মুমূর্ষদের বাঁচাতে পাশেতে দাঁড়াও বাঁচাও মানুষ, বাঁচাও ওদের দেশ বাংলাদেশ বাংলাদেশ দেখিনি কখনো এতো হাহাকার দেখেছি সেখানে সবই ছাড়খার কখনও দেখিনি এতো ভেজা চোখ এই দূর্যোগে তোমরা ফিরিওনা মুখ মানুষগুলোকে বাঁচাতে দাও সহায়তা বাঁচাও মানুষ, বাঁচাও ওদের দেশ বাংলাদেশ বাংলাদেশ বহুদূরে ওই দেশ অচেনা সীমানায় নিরন্ন মানুষ যেথা কাঁদে বেদনায় দৃষ্টি মেলে দিয়ে দেখতে তো পাও কান পেতে আর্তনাদ শুনে নাও তুমিই পারো ওদের মুখে তুলে দিতে খাবার চলো ফিরিয়ে আনি তাদের জীবনে আবার বাঁচাও মানুষ বাঁচাও ওদের দেশ আমরা মুক্ত করবো ওই দেশ মুক্ত করবোই বাংলাদেশ বাংলাদেশ বাংলাদেশ My friend came to me With sadness in hi

Eating Lemon without Facial Expression Competition

ছবি

ভৌতিক গল্প: প্রেতচক্রে শেষবার

ছবি
আগাথা ক্রিস্টির ‘দ্য লাস্ট সেনসেস’ গল্পের বাংলা রূপান্তর   গুন গুন গান গাইতে গাইতে সিন নদীর সেতু পার হল রাউল ডুবারেল। ফরাসি এই সুদর্শণ যুবকটি বেশ ফুর্তিতে আছে। নাকের নিচে পাতলা গোঁফটি বাড়িয়ে দিয়েছে তার আভিজাত্য। সুঠাম দেহ আর মানানসই পোশাক চেহারাকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলেছে। পেশায় ইঞ্জিনিয়ার এই তরুণ বেশ ভালো বেতনে একটা প্রতিষ্ঠানে চাকরি করছে । কার্ডনেটের সতেরো নম্বর বাড়ির সামনে এসে থামলো রাউল। এ বাড়ির চারতলার একটি ফ্ল্যাটে যাবে সে। ঝটপট সিঁড়ি ভেঙে ওপরে উঠে এল। দরোজার সামনে এসে কলিংবেল চাপলো। খানিকক্ষণ অপেক্ষার পর আবারও সুইচ টিপলো, কারো কোনো খবর নেই। তৃতীয়বার বেল টেপার পর দরোজা খুলে মুখ বের করলেন এক বৃদ্ধা। মনে হচ্ছে, কোনো কারণে মহাবিরক্ত তিনি। তবে রাউলকে দেখার পর ফরাসি বৃদ্ধার ভাজ পড়া চেহারাটা উজ্জ্বল হয়ে ওঠলো। হাসিমুখেই বৃদ্ধা দরোজা খুলে তাকে ভেতরে আসার আমন্ত্রণ জানিয়ে বললো, ‘শুভ সকাল, মঁশিয়ে’। এলিস ফ্লাটের দরোজা বন্ধ করে রাউলকে নিয়ে এলো লিভিংরুমে। বললো- ‘মঁশিয়ে, আপনি একটু বসুন। আমি মাদাম সিমনকে খবর দিচ্ছি। একটু পরেই ওনার সঙ্গে আপনার দেখা হবে।’ ‘মাদাম সিমন কি এখন ব্যস্ত? কি করছেন তিনি?’