পোস্টগুলি

2018 থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

বড় পুকুরিয়ার কয়লা জালিয়াতি, বিদ্যুৎকেন্দ্রে না দিয়ে কালোবাজারে ইটের ভাটায় বিক্রি

ছবি
দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়ায় কয়লা গায়েবের ঘটনায় চলছে তোলপাড়। নথিপত্রের হিসাব অনুযায়ী, খনি থেকে উত্তোলিত কয়লা যেখানে স্তূপ করে রাখা হয় সেখানে কয়লা থাকার কথা প্রায় দেড় লাখ টন। কিন্তু সেখানে কয়লা আছে মাত্র পাঁচ-ছয় হাজার টন। এক লাখ ৪২ হাজার টন কয়লার কোনো হদিস মিলছে না। গায়েব কয়লার বাজার মূল্য প্রায় ২২৭ কোটি টাকা। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এই বিপুল পরিমান কয়লা একদিনে লোপাট হয়নি। দীর্ঘদিনের জেরেই এই গায়েবের ঘটনাটি ধরা পড়েছে। দিনাজপুর জেলার পার্বতীপুর উপজেলার বড়পুকুরিয়ার এ খনিটি দেশের সবচেয়ে বড় কয়লাখনি। ১৯৮৫ সালে আবিষ্কৃত ভূগর্ভস্থ এ কয়লা খনি থেকে ২০০৫ সালের ১০ সেপ্টেম্বর থেকে বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরু হয়। ৬৬৮ হেক্টর জায়গাজুড়ে বিস্তৃত এ খনিতে ৩৯০ মিলিয়ন উন্নতমানের বিটুমিনাস কয়লা মজুদ আছে। খনিটি থেকে দৈনিক প্রায় দেড় হাজার টন কয়লা উত্তোলিত হচ্ছে। রাষ্ট্রায়ত্ব প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ তৈল, গ্যাস ও খনিজ সম্পদ করপোরেশনের (পেট্রোবাংলা) নিয়ন্ত্রণে ও ব্যবস্থাপনায় বড়পুকুরিয়া কোল মাইনিং কোম্পানি (বিসিএমসিএল) এ খনি থেকে কয়লা উত্তোলন করে থাকে। উত্তোলন করা কয়লার প্রধান গ্রাহক হলো বড়পুকুরিয়া তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র।

ওয়ান-ইলেভেন নিয়ে জেনারেল মইন ও ব্রিগেডিয়ার বারী মুখ খুলেছেন

ছবি
দেশের রাজনৈতিক পটপরিবর্তন করা সেই বহুল আলোচিত  'ওয়ান-ইলেভেন' নিয়ে  মুখ খুলেছেন তদানীন্তন সেনাপ্রধান জেনারেল মইন উ আহমেদ ও ডিজিএফআইর ভারপ্রাপ্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ফজলুল বারী।২০০৭ সালের ১১ জানুয়ারি দেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে যুক্ত হয়েছিল 'ওয়ান-ইলেভেন' নামের সেনা সমর্থিত সরকারের শাসন। দীর্ঘ সাড়ে ১১ বছর দীর্ঘ নীরবতার পর 'ওয়ান-ইলেভেন' আবির্ভাব ও সংঘটনের কুশীলবরা কথা বললেন। তারা যা বলেছেন, তাতে জানা যায়, জেনারেল মইন উ আহমেদ কোনো অবস্থাতেই দেশে সামরিক শাসন জারির পক্ষে ছিলেন না। ব্রিগেডিয়ার জেনারেল বারী বলেছেন, দেশের প্রতি প্রবল মমত্ববোধ থেকেই তিনি জরুরি অবস্থা জারির উদ্যোগ নিয়েছিলেন। প্রথম আলোর ঈদ সংখ্যায় তাদের দুজনের সাক্ষাৎকার থেকে এসব তথ্য জানা যায়।  ইমারজেন্সি নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে মইন উ আহমেদ বলেন, ‘আমরা না। প্রেসিডেন্ট এটা করলেন। উই আর নো অথরিটি। প্রেসিডেন্টকে বলেছি দিস ইজ দ্য সিচুয়েশন, দিস আর দ্য ওয়েস। ফর ফেয়ার অ্যান্ড ক্রেডিবল ইলেকশন, হ্যাভ আ ফ্রেশ কেয়ারটেকার গভর্নমেন্ট, আপনি ইমারজেন্সি দেন। ট্রুপস তো অলরেডি ডেপ্লয়েড আছেই।’ মইন বলেন, ‘যেদিন

মোরা একটি ফুলকে বাঁচাবো বলে যুদ্ধ করি (ফিউশন ভিডিও)

ছবি

মোরা একটি ফুলকে বাঁচাবো বলে যুদ্ধ করি (ফিউশন ভিডিও)

ছবি

মোরা একটি ফুলকে বাঁচাবো বলে যুদ্ধ করি (ফিউশন ভিডিও)

ছবি

মোরা একটি ফুলকে বাঁচাবো বলে যুদ্ধ করি (ফিউশন ভিডিও)

ছবি

জন হেনরি জন হেনরি (নাম তার ছিল জন হেনরি)

ছবি
নাম তার ছিল জন হেনরি মূল: হেমাঙ্গ বিশ্বাস কণ্ঠ: ফকির আলমগীর ও সহশিল্পী মার্কিন লোকগাঁথার অনন্য এক চরিত্র জন হেনরি। গল্পেটির জন্ম হয়েছিল অনেক অনেক বছর আগে কালো রঙ্গের দিনমজুরদের নিয়ে। গ্যাসোলিন যুগের আগে রেইল রোড বসানোর কাজ করতো তারা। অতি সাধারণ এবং অবহেলিত ছিল তাদের জীবন। তবে একটি বিষয় নিয়ে তারা খুব গর্ব করত। গর্ব করে বলল যে জন হেনরির মত শক্তিশালী মানুষ এই পৃথিবীতে আর একটাও নেই। জন হেনরি আর সবার মতই রেইলরোডের টানেলে স্টিল বইতো। নয় পাউন্ড ওজনের একটা মুগুর দিয়ে হ্যান্ড ড্রিলকে পেটাতো ক্রমাগত। অসম্ভব কঠিন একটা কাজ। কিন্তু এই কঠিন কাজটাও সে করতো হাসি মুখে, গান গেয়ে গেয়ে। একদিন নির্মাণকাজের সাথে সম্পৃক্ত প্রকৌশলী নির্মাণ এলাকায় নিয়ে আসে একটি স্টীম ড্রিল মেশিন। শ্রমিকরা ক্রুদ্ধ হয় প্রকৌশলীর এই কাজে। জন হেনরি বুক চিতিয়ে জানান দেয় যে কোন মানুষ বা মেশিনের পক্ষে তাঁকে পরাস্ত করা সম্ভব নয়। হেনরির এই এক ঘোষণাতেই মেশিন এবং মানুষের বাজির লড়াই শুরু হয়। টানেলের গভীর থেকে গভীরে যাবার লড়াই। ডানপাশে জন হেনরি, বাঁ পাশে মেশিন। সূর্যাস্তের আগেই চৌদ্দ ফুট গভীরে চলে যান জন হেনরি। মেশিন তখনো

তুমি যেখানে আমি সেখানে (tumi jekhande ami sekhane): ফিউশন ভিডিও

ছবি
কথা: মনিরুজ্জামান মনির / সুর: আলম খান শিল্পী: এন্ড্রু কিশোর ও অন্যান্য তুমি যেখানে আমি সেখানে সিনেমা: নাগপূর্ণিমা (১৯৮৩) সে কি জানো না আমি রঙধনু একই বাঁধনে বাঁধা দুজনে ছেড়ে যাব না। একই সাথে চলি তুমি বৃষ্টির মেঘ তুমি গন্ধের ফুল আমার ছায়া তুমি আমি তার রেণু। তুমি ঝরনার সুর তোমার ছায়া আমি আমার আশা তুমি একই কথা বলি। তোমার ভাষা আমি মরণ রবে সরে তুমি পৃথিবীর চোখ আমি তারা আমি তার ধারা। যেমন আছি পাশে এমন ভালবেসে জীবন থেকে দূরে কাছে যদি থাকি তুমি যেখানে আমি সেখানে সুখে হব সুখী। তুমি জঙ্গির মন থেকে নাও কথা দাও কথা। তুমি বন্ধুর হাত ধরে ছেড়ে যাব না । সে কি জানো না একই বাঁধনে বাঁধা দু’জনে

DJ party & Chairs Girls on Dhaka [ঢাকায় ডিজে পার্টির নামে সেক্স-ট্রেড]

ছবি

ছাত্রলীগের সোনার ছেলেদের কান্ড!

ছবি
চট্টগ্রাম বিজ্ঞান কলেজে ঢুকে অধ্যক্ষকে পেটানোর হোতা চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক নুরুল আজিম রনির আরেক কেলেঙ্কারির ঘটনা এবার ফাঁস হয়েছে। চাঁদার টাকা না পেয়ে অফিসে ঢুকে মেরেছেন একজন কোচিং ব্যবসায়ীকে তার মারধর করার ভিডিওক্লিপ ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে। মারধরের শিকার ইউনিএইড কোচিং সেন্টারের মালিক রাশেদ মিয়া বিষয়টি জানিয়ে নগরীর পাঁচলাইশ থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে। চট্টগ্রাম নগরীর জিইসি মোড় এলাকার ইউনিএইড কোচিং সেন্টারের অফিস কক্ষের প্রায় ৬ মিনিটের এই সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়, প্রথমে ইউনিএইড কোচিং সেন্টারের মালিক রাশেদ মিয়াকে আঙুল তুলে শাসিয়ে টেবিল চাপরাচ্ছেন রনি। এক পর্যায়ে রাশেদের গালে থাপ্পড় মারতে দেখা যায় রনিকে। পরে চুল ধরে টানা-হেঁচড়া করে রাশেদের গালে কয়েকবার থাপ্পড় মারতে থাকেন তিনি। চলতে থাকে তার ‘শাসন’। এভাবে প্রায় আড়াই মিনিট চলার পর রুম ছেড়ে বেরিয়ে যান রনি। কয়েক মুহূর্ত পরই আবারো ফিরে এসে গালমন্দ করতে থাকেন। এই মুহূর্তে তাকে দীর্ঘ সময় কারো সঙ্গে ফোনালাপে ব্যস্ত থাকতে দেখা যায়। পুরো

তুমি বাসো কিনা তাও আমি জানি না (ফিউশন ভিডিও)

ছবি
তুমি বাসো কিনা তাও আমি জানি না বাংলা লোকসঙ্গীত ফিচার: তীর্থক তুমি বাসো কিনা তাও আমি জানি না ভালো বাসো কিনা তাও আমি জানি না আমার কাজ আমি বন্ধু করিয়া রে যাব চিন্তা হতে আমি চিতানলে যাব, বন্ধুরে।। পাহাড়ে পাহাড়ে নগরে বন্দরে খুঁজিয়া তোমারে ধারা বহাবো বাউল সাজিয়া একতারা লইয়া সাঁঝের আধাঁরে আমি খুঁজিয়া বেড়াবো আমি তোমারে বন্ধু ভাল যে বাসিব, বন্ধুরে কোন সে ডোরে বান্ধিয়া মোরে ঘুড্ডি বানাইয়া রাখিলা উরায়ে শন শন করিয়া, যাই গান গাহিয়া দিও না বন্ধু তুমি লাটাই ছাড়িয়া পাগল হইয়া কালা যাব যে মরিয়া, বন্ধুরে যদি দাও ছাড়িয়া উড়িয়া উড়িয়া যাব গো পরিয়া কোন সে অজানায় অজানা দেশে অচেনা বেশে আরেক পিরীতি কুলে লইবো টানিয়া পাগল হইয়া কালা যাব যে মরিয়া, বন্ধুরে।।

মিশার কাছে পূর্ণিমার প্রশ্ন, কাকে ধর্ষণ করে মজা পেয়েছেন?

ছবি
ধর্ষন কি হাসি-ঠাট্টার বিষয়? সিনেমায় ধর্ষন করতে কেমন মজা লাগে? অভিনয়ে কাকে ধর্ষন করতে ভালো লাগে-এরকম প্রশ্ন হাসতে হাসতে নায়িকা পূর্নিমা অবলীলায় করে ফেললেন টেলিভিশনের এক অনুষ্ঠানে; যেনো ধর্ষন তামশার বিষয়। অনুষ্ঠানের অতিথি মিশা সওদাগরকেও মনে হলো এমন প্রশ্নে বেশ মজা পেয়েছেন। মিশা চাইলে সাবজেক্ট চেঞ্জ করতে পারতেন, করলেন না। নায়িকা পূর্ণিমা সিনেমায় মিথ্যা মিথ্যা ধর্ষিত হলেও, কখনো তাকে ছুঁতে পারেনি প্রকৃত ধর্ষিতার কান্না, হাহাকার। তার প্রশ্ন শুনে মনে হয়েছে এমন অভিনয় তাকে যৌন সুড়সুড়িই দিতো। একজন নারী হয়েও ধর্ষন নিয়ে তার এমন ঠাট্টামূলক প্রশ্ন অগ্রহনযোগ্য। টেলিভিশনের শো'তে এমন প্রশ্ন করায় তার ক্ষমা চাওয়া উচিত। আমাদের মিডিয়ার তারকারা যেখানে ধর্ষনের বিরুদ্ধে দাঁড়াবেন সেখানে তাদের কেউ কেউ এ নিয়ে হাসি-ঠাট্টা করছেন!

নীলের ভেতর কী জাদু আছে (কথা: বিপুল হাসান/সুর ও কণ্ঠ: এসআই টুটুল)

ছবি
নীলের ভেতর কী জাদু আছে কথা: বিপুল হাসান/ সুর ও কণ্ঠ: এসআই টুটুল) নীলের ভেতর কি জাদু আছে নীলরঙ্গা শাড়ি কন্যার নীল রঙ্গা শাড়ি সেই নীলের ভেতর ডুবাইলাম আমার বসতবাড়িরে আমার বসতবাড়ি রে আমার বসতবাড়ি। নীলাম্বরী শাড়ি কন্যার রে কন্যার নাম রেখেছি নীলাম্বরী রে...। সুখের ডিঙ্গ বাও বন্ধুরা আমার সঙ্গী জল সখি হে অমার সঙ্গী জল পধিক অামি একলা পথের অন্তরে অনল রে অন্তরে অনল। নীলাম্বরী শাড়ি কন্যার রে কন্যার নাম রেখেছি নীলাম্বরী রে...। নদীর দুঃখে সাগর কান্দে জোয়ার ভাটায় ঢেউ রে জোয়ার ভাটায় ঢেউ। মনের ব্যথা মনে রইলো না শুনিলো কেউ রে না শুনিলো কেউ। নীলাম্বরী শাড়ি কন্যার রে কন্যার নাম রেখেছি নীলাম্বরী রে...। নীলের ভেতর কি জাদু আছে নীলরঙ্গা শাড়ি কন্যার নীল রঙ্গা শাড়ি সেই নীলের ভেতর ডুবাইলাম আমার বসতবাড়িরে আমার বসতবাড়ি রে আমার বসতবাড়ি।

সাবধান, ঢাকার বাজারে প্লাস্টিক চাল

ছবি
রাজধানীসহ দেশের খুচরো বাজারে ঢুকে গেছে, চীনে তৈরি প্লাস্টিকের চাল। মিনিকেট, নাজির শাইল আর বাঁশমতির মতো চেনা-পরিচিত নামেই তা বিক্রি বিক্রি হচ্ছে খোলা বাজারে। প্লাস্টিকের এই চাল হাঁড়িতে ফুটে ভাতও হবে। কিন্তু জানতেও পারবেন না, আপনি যে চালের ভাত খেলেন সেটা কৃত্রিম চাল, আসলে প্লাস্টিক ছাড়া কিছু নয়। ভারত, মিয়ানমার ও ভিয়েতনামের পর বাংলাদেশের বাজারেও চীনে তৈরি প্লাস্টিকে চাল ঢুকে পড়েছে।

সোনা বন্ধুরে আমি তোমার নাম লইয়া কান্দি (ফোক ফিউশন)

ছবি
সোনা বন্ধুরে আমি তোমার নাম লইয়া কান্দি ফোক ফিউশন সোনা বন্ধুরে, আমি তোমার নাম লইয়া কান্দি গগণেতে ডাকে দেয়া আসমান হইল আন্ধিরে বন্ধু আমি তোমার নাম লইয়া কান্দি তোমার বাড়ি আমার বাড়ি মধ্যে সুরো নদী সেই নদীকে মনে হইলো অকুল জলধি রে বন্ধু আমি তোমার নাম লইয়া কান্দি গগণেতে ডাকে দেয়া আসমান হইল আন্ধিরে বন্ধু আমি তোমার নাম লইয়া কান্দি উইড়া যায় রে ছকুয়ার পঙ্খী পইড়া রইলো ছায়া কোন পরাণে বিদেশ হইলা ভুলি দ্যেশের মায়া রে বন্ধু আমি তোমার নাম লইয়া কান্দি।।

২০০৯ সালে দেয়া সাক্ষাৎকারে ফেরদৌসী প্রিয়ভাষিণী: বীরাঙ্গনা পরিচয়ে আমি গর্বিত

ছবি
প্রিয় লাল-সবুজ দেশটিকে বিদায় বলে অবিনাশী জগতে চলে গেছেন মুক্তিযোদ্ধা-ভাস্কর ফেরদৌসী প্রিয়ভাষিণী।বাংলাদেশের সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মান স্বাধীনতা পুরস্কারে প্রাপ্ত এই সংশপ্তক নারী মারা গেছেন গত ৬ মার্চ মঙ্গলবার। নির্যাতনে নুয়ে না পড়ে সৃজনশীলতার বাগানে ফুল ফোটানোর অনন্য দৃষ্টান্ত রেখে গেছেন তিনি।গাছের শিকড়-বাকল, ডালপালা, কাঠের টুকরো ইত্যাদি ব্যবহারে তিনি গড়েছেন আশ্চর্য সব শিল্পকর্ম। কাঠের বুকে হাতুড়ি-বাটাল ঠুকে ভাস্কর্য রচনা করে খ্যাতি কুড়িয়েছেন। একাত্তর নির্যাতিত এই বীরাঙ্গনার বয়ানে জাতি জেনেছে পাকিস্তানি হায়েনাদের লোলুপ বর্বরতার ইতিহাস। মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানি সৈন্যদের ভয়াবহ ধর্ষণ সম্পর্কে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে তিনিই একমাত্র জবানবন্দি-দানকারী। স্বাধীনতা যুদ্ধে অবদানের জন্য ২০১৬ সালে বাংলাদেশ সরকার তাকে মুক্তিযোদ্ধা খেতাব দেয়। এর আগে ২০১০ সালে তিনি পান স্বাধীনতা পুরস্কার। ফেরদৌসী প্রিয়ভাষিণীর জীবনের গল্প যেন রূপকথাকেও হার মানায়। জীবদ্দশায় যে সাক্ষাৎকারে পাকিস্তানিদের অমানবিক নির্যাতন সম্পর্কে প্রথম তিনি মুখ খুলে কথা বলেন, চলুন তাতে চোখ রাখি। ২০০৯ সালের ডিসেম্বরে প্রি

বসন্ত বাতাসে সই গো (ফিউশন ভিডিও)

ছবি
বসন্ত বাতাসে সই গো  (ফিউশন ভিডিও) কথা ও সুর: শাহ আবদুল করিম Shah Abdul Korim's Songs বসন্ত বাতাসে সই গো, বসন্ত বাতাসে, বন্ধুর বাড়ির ফুলের গন্ধ আমার বাড়ি আসে.. সই গো, বসন্ত বাতাসে.. বন্ধুর বাড়ির ফুল বাগানে নানান বর্ণের ফুল, ফুলের গন্ধে মনানন্দে ভ্রমর হয় আকুল.. সই গো, বসন্ত বাতাসে.. বন্ধুর বাড়ির ফুলের টঙ্গি বাড়ির পুর্ব-ধারে, সেথায় বসে বাজায় বাঁশি, প্রাণ নিলো তার সুরে.. সই গো, বসন্ত বাতাসে.. মন নিলো তার বাঁশির তানে, রূপে নিলো আঁখি, তাইতো পাগল আব্দুল করিম আশায় চেয়ে থাকি! সই গো, বসন্ত বাতাসে...

মনও দিলো না বঁধূ (Mono dilo na bandhu ) ফিউশন ভিডিও

ছবি
মনও দিলো না বঁধূ (Mono dilo na bandhu ) ফিউশন ভিডিও ট্রিবিউট টু শচীন দেব বর্মণ মনো দিল না বধু মনো নিল যে শুধু দোলে পলাশের নোলক আমি কি নিয়ে থাকি মহুয়া মাতাই ঢোলক মনো দিল না বধু বাঁধে কেউ বাহুরও রাখি আমি কি নিয়ে থাকি দিতে চাস আমায় ফাঁকি হিয়া তোর অবুঝ টিয়া খোঁজে কোন সবুজ প্রিয়া আমি কি নিয়ে থাকি আমি কি নিয়ে থাকি। মনো দিল না বধু মনো নিল যে শুধু

মন খারাপের একেকটা দিন (ফিউশন মিউজিক ভিডিও)

ছবি
মন খারাপের একেকটা দিন নিকষ কালো মেঘলা লাগে. আমারও যে একলা লাগে কেউ বোঝেনা এই আমাকে আমারও যে একলা লাগে আমারও যে একলা লাগে হাত বাড়ানোর ইচ্ছে জাগে কেউ বোঝে না আমার আগে। কেউ না জানুক তুমি জানো কেউ না জানুক তুমি জানো ভুল শহরে এই আমি যে ভুল মানুষের সংগ খুঁজি তোমায় আমি ভালো বুঝি। ভেতর ভেতর যাই পুঁড়ে যাই হেসে ছিলাম প্রাণটা খুলে সেটাও ছিলো বছর আগে কেউ বোঝে না আমার আগে। মাঝে মাঝে বৃষ্টি দেখে মাঝে মাঝে বৃষ্টি দেখে মন খারাপের একেকটা দিন নিকষ কালো মেঘলা লাগে কেউ বোঝেনা এই আমাকে আমারও যে একলা লাগে মাঝে মাঝে প্রশ্ন জাগে হাত বাড়ানোর ইচ্ছে জাগে ভেতর ভেতর যাই পুঁড়ে যাই কেউ বোঝে না আমার আগে। সবাই কি হয় একি রকম কেউ বোঝে না আমার আগে। ভালোবাসার কথা বলো এটাই তোমার সবচেয়ে কম কার অভিমান কে যে করে কে যে থাকে ভীষণ রাগে, ভেতর ভেতর যাই পুঁড়ে যাই হাত বাড়ানোর ইচ্ছে জাগে হাত বাড়ানোর ইচ্ছে জাগে মন খারাপের একেকটা দিন নিকষ কালো মেঘলা লাগে কেউ বোঝেনা এই আমাকে আমারও যে একলা লাগে মাঝে মাঝে বৃষ্টি দেখে ভেতর ভেতর যাই পুঁড়ে যাই কেউ বোঝে না আমার আগে।