পোস্টগুলি

সেপ্টেম্বর, ২০২১ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

রোকনুদ্দিনের গলিত লাশ ও নির্মম ব্যাধি

ছবি
আশি বছর বয়সী বুয়েটের সাবেক শিক্ষক রোকনুদ্দিন আহমেদের অর্ধগলিত লাশের গন্ধ পাচ্ছি নাকে। হৃদয় বিদারক ও শিউরে ওঠার মতোই ঘটনা! কি আছে রহস্যের নেপথ্যে? হতভাগ্য ওই শিক্ষকের চল্লিশ বছর বয়সি ছেলে শাহরিয়ার রূপম পাশের রুমে থেকেও দুদিন ধরে কেন টের পাবে না বাবার মৃত্যু! রোকনুদ্দিনের স্ত্রী নিলুফার ইয়াসমিন যতো অসুস্থই হোন না কেন, মৃত স্বামীর পাশে কিভাবে দুদিন ধরে শুয়ে ছিলেন? কেনোইবা গলিত লাশের পাশে অচেতন অবস্থায় তাকে পাওয়া গেল! বাকি অংশ পড়তে লিংকে ক্লিক করুন............. রোকনুদ্দিনের গলিত লাশ ও নির্মম ব্যাধি অনলাইনে আয় করুন

সমূদ্র থেকে নদীতে ইলিশ কেন আসে?

ছবি
কথায় আছে , মাছের রাজা ইলিশ । এটি আমাদের জাতীয মাছ । ইলিশ মাছ আমাদের সবার প্রিয় । কিন্তু আমাদের অনেকেরই জ্যান্ত ইলিশ দেখার সুযোগ হয়নি । জেলেরা নদী থেকে কীভাবে ইলিশ ধরে তা অনেকের অজানা । আসুন দেখে নেয়া যাক , সেই সঙ্গে জানা যাক ইলিশের কিছু তথ্য । ইলিশই একমাত্র মাছ যেটি সমূদ্রের লোনা পানি ও নদীর মিঠা পানিতে বিচরণ করে । এটি সামুদ্রিক মাছ   হলেও এরা ডিম দেয় বড়   বড় নদীতে । ডিম ফুটে বের হওয়া ইলিশের বাচ্চাকে বলা হয় জাটকা । নদীর পানিতেই এগুলো বড় হয়ে ওঠে , পরিণত হয়ে ওঠলে ফিরে যায় সাগরে ।   ​ বঙ্গোপসাগরের ব - দ্বীপাঞ্চল , পদ্মা - মেঘনা - যমুনা নদীর মোহনা থেকে প্রতি বছর প্রচুর পরিমাণে ইলিশ মাছ ধরা হয় ।   ইলিশ ভীষণ সংবেদনশীল মাছ । ডাঙায় তোলার পর খুব বেশিক্ষণ ইলিশ টিকে থাকতে পারে না , প্রাণ হারায় । জেলেদের মধ্যে প্রচলিত আছে . আড়াই লাফে ইলিশের জীবন শেষ । মানে নদী থেকে ডাঙায় তোলার পর দুতিনবার ঝাপটা দিয়েই ইলিশ প্রাণ হারায় । আমাদের কাছে যে ইলিশ আসে সেগুলো বরফ দিয়ে প

সাংবাদিকদের ঐতিহ্যবাহী সংগঠন বাচসাস

ছবি
দেশে সাংবাদিকদের সবচেয়ে পুরাতন ও ঐতিহ্যবাহী সংগঠন বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সাংবাদিক সমিতি (বাচসাস)।  ১৯৬৮ সালের ৫ এপ্রিল তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের ঢাকায় পাকিস্তান চলচ্চিত্র সাংবাদিক সমিতি সংক্ষেপে- পিসিজেএ নামে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়।স্বাধীনতার পর ১৯৭৩ সালে সংগঠনটির নামকরণ হয় ‘বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সাংবাদিক সমিতি’ সংক্ষেপে বাচসাস। এটিই সাংবাদিকদের সবচেয়ে পুরনো সংগঠন। এরই মধ্যে সংগঠনটি পেরিয়ে এসেছে  ​৫০ বছর।  অনলাইনে সহজ আয়

আমরা দুজন একটি গায়ে থাকি

ছবি
আমরা দু'জন একটি গাঁয়ে থাকি সে আমাদের একটি মাত্র সুখ তাদের গাছে গায় যে দোয়েল পাখি তাহার গানে আমার নাচে বুক। তাহার দু'টি পালন করা ভেড়া চরে বেড়ায় মোদের বটমূলে, যদি ভাঙ্গে আমার ক্ষেতের বেড়া কোলের পরে নেই তাহারে তুলে। আমাদের এই গ্রামের নামটি খঞ্জনা আমাদের এই নদীর নামটি অঞ্জনা আমার নাম তো জানে গাঁয়ের পাঁচজনে আমাদের সেই তাহার নামটি রঞ্জনা। দুইটি পাড়ায় বড়ই কাছাকাছি মাঝখানে শুধু একটি মাঠের ফাঁক তাদের বনের অনেক মধু-মাছি মোদের বনে বাঁধে মধুর চাক। তাদের ঘাটের পূজার জবা মালা ভেসে আসে মোদের বাঁধা ঘাটে তাদের পাড়ার কুসুম ফুলের ডালা বেচতে আসে মোদের পাড়ার হাটে। আমাদের এই গ্রামের নামটি খঞ্জনা আমাদের এই নদীর নামটি অঞ্জনা আমার নাম তো জানে গাঁয়ের পাঁচজনে আমাদের সেই তাহার নামটি রঞ্জনা। আমাদের এই গ্রামের গলি পরে আমের বোলে ভরে আমের বন তাদের ক্ষেতে যখন তিসি ধরে মোদের ক্ষেত তখন ফোটে শন। তাদের ছাদে যখন উঠে তারা আমার ছাদে দখিন হাওয়া ছোটে তাদের বনে ঝরে শ্রাবণ-ধারা আমার বনে কদম ফোটে ওঠে। আমাদের এই গ্রামের নামটি খঞ্জনা আমাদের এই নদীর নামটি অঞ্জনা আমার নাম তো জানে গাঁয়ের পাঁচজনে আমাদের সেই তাহার

বাদলা দিনে মনে পড়ে ছেলেবেলার গান

ছবি
বাদলা দিনে মনে পড়ে ছেলেবেলার গান বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর নদে এলো বান যদি ডেকে বলি, এসো হাত ধরো চলো ভিজি আজ বৃষ্টিতে এসো গান করি মেঘো মল্লারে করুনাধারা দৃষ্টিতে আসবে না তুমি; জানি আমি জানি অকারনে তবু কেন কাছে ডাকি কেন মরে যাই তৃষ্ণাতে এইই এসো না চলো জলে ভিজি শ্রাবণ রাতের বৃষ্টিতে কত না প্রণয়, ভালোবাসাবাসি অশ্রু সজল কত হাসাহাসি চোখে চোখ রাখা জলছবি আঁকা বকুল কোন ধাগাতে কাছে থেকেও তুমি কত দূরে আমি মরে যাই তৃষ্ণাতে চলো ভিজি আজ বৃষ্টিতে যদি ডেকে বলি, এসো হাত ধরো চলো ভিজি আজ বৃষ্টিতে এসো গান করি মেঘো মল্লারে করুনাধারা দৃষ্টিতে আসবে না তুমি; জানি আমি জানি অকারনে তবু কেন কাছে ডাকি কেন মরে যাই তৃষ্ণাতে এইই এসো না চলো জলে ভিজি শ্রাবণ রাতের বৃষ্টিতে বাদলা দিনে মনে পড়ে ছেলেবেলার গান বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর নদে এলো বান কথা: হুমায়ূন আহমেদ সুর: হাবিব ওয়াহিদ কন্ঠ: কনা