পোস্টগুলি

এপ্রিল, ২০১৮ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

তুমি যেখানে আমি সেখানে (tumi jekhande ami sekhane): ফিউশন ভিডিও

ছবি
কথা: মনিরুজ্জামান মনির / সুর: আলম খান শিল্পী: এন্ড্রু কিশোর ও অন্যান্য তুমি যেখানে আমি সেখানে সিনেমা: নাগপূর্ণিমা (১৯৮৩) সে কি জানো না আমি রঙধনু একই বাঁধনে বাঁধা দুজনে ছেড়ে যাব না। একই সাথে চলি তুমি বৃষ্টির মেঘ তুমি গন্ধের ফুল আমার ছায়া তুমি আমি তার রেণু। তুমি ঝরনার সুর তোমার ছায়া আমি আমার আশা তুমি একই কথা বলি। তোমার ভাষা আমি মরণ রবে সরে তুমি পৃথিবীর চোখ আমি তারা আমি তার ধারা। যেমন আছি পাশে এমন ভালবেসে জীবন থেকে দূরে কাছে যদি থাকি তুমি যেখানে আমি সেখানে সুখে হব সুখী। তুমি জঙ্গির মন থেকে নাও কথা দাও কথা। তুমি বন্ধুর হাত ধরে ছেড়ে যাব না । সে কি জানো না একই বাঁধনে বাঁধা দু’জনে

DJ party & Chairs Girls on Dhaka [ঢাকায় ডিজে পার্টির নামে সেক্স-ট্রেড]

ছবি

ছাত্রলীগের সোনার ছেলেদের কান্ড!

ছবি
চট্টগ্রাম বিজ্ঞান কলেজে ঢুকে অধ্যক্ষকে পেটানোর হোতা চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক নুরুল আজিম রনির আরেক কেলেঙ্কারির ঘটনা এবার ফাঁস হয়েছে। চাঁদার টাকা না পেয়ে অফিসে ঢুকে মেরেছেন একজন কোচিং ব্যবসায়ীকে তার মারধর করার ভিডিওক্লিপ ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে। মারধরের শিকার ইউনিএইড কোচিং সেন্টারের মালিক রাশেদ মিয়া বিষয়টি জানিয়ে নগরীর পাঁচলাইশ থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে। চট্টগ্রাম নগরীর জিইসি মোড় এলাকার ইউনিএইড কোচিং সেন্টারের অফিস কক্ষের প্রায় ৬ মিনিটের এই সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়, প্রথমে ইউনিএইড কোচিং সেন্টারের মালিক রাশেদ মিয়াকে আঙুল তুলে শাসিয়ে টেবিল চাপরাচ্ছেন রনি। এক পর্যায়ে রাশেদের গালে থাপ্পড় মারতে দেখা যায় রনিকে। পরে চুল ধরে টানা-হেঁচড়া করে রাশেদের গালে কয়েকবার থাপ্পড় মারতে থাকেন তিনি। চলতে থাকে তার ‘শাসন’। এভাবে প্রায় আড়াই মিনিট চলার পর রুম ছেড়ে বেরিয়ে যান রনি। কয়েক মুহূর্ত পরই আবারো ফিরে এসে গালমন্দ করতে থাকেন। এই মুহূর্তে তাকে দীর্ঘ সময় কারো সঙ্গে ফোনালাপে ব্যস্ত থাকতে দেখা যায়। পুরো

তুমি বাসো কিনা তাও আমি জানি না (ফিউশন ভিডিও)

ছবি
তুমি বাসো কিনা তাও আমি জানি না বাংলা লোকসঙ্গীত ফিচার: তীর্থক তুমি বাসো কিনা তাও আমি জানি না ভালো বাসো কিনা তাও আমি জানি না আমার কাজ আমি বন্ধু করিয়া রে যাব চিন্তা হতে আমি চিতানলে যাব, বন্ধুরে।। পাহাড়ে পাহাড়ে নগরে বন্দরে খুঁজিয়া তোমারে ধারা বহাবো বাউল সাজিয়া একতারা লইয়া সাঁঝের আধাঁরে আমি খুঁজিয়া বেড়াবো আমি তোমারে বন্ধু ভাল যে বাসিব, বন্ধুরে কোন সে ডোরে বান্ধিয়া মোরে ঘুড্ডি বানাইয়া রাখিলা উরায়ে শন শন করিয়া, যাই গান গাহিয়া দিও না বন্ধু তুমি লাটাই ছাড়িয়া পাগল হইয়া কালা যাব যে মরিয়া, বন্ধুরে যদি দাও ছাড়িয়া উড়িয়া উড়িয়া যাব গো পরিয়া কোন সে অজানায় অজানা দেশে অচেনা বেশে আরেক পিরীতি কুলে লইবো টানিয়া পাগল হইয়া কালা যাব যে মরিয়া, বন্ধুরে।।

মিশার কাছে পূর্ণিমার প্রশ্ন, কাকে ধর্ষণ করে মজা পেয়েছেন?

ছবি
ধর্ষন কি হাসি-ঠাট্টার বিষয়? সিনেমায় ধর্ষন করতে কেমন মজা লাগে? অভিনয়ে কাকে ধর্ষন করতে ভালো লাগে-এরকম প্রশ্ন হাসতে হাসতে নায়িকা পূর্নিমা অবলীলায় করে ফেললেন টেলিভিশনের এক অনুষ্ঠানে; যেনো ধর্ষন তামশার বিষয়। অনুষ্ঠানের অতিথি মিশা সওদাগরকেও মনে হলো এমন প্রশ্নে বেশ মজা পেয়েছেন। মিশা চাইলে সাবজেক্ট চেঞ্জ করতে পারতেন, করলেন না। নায়িকা পূর্ণিমা সিনেমায় মিথ্যা মিথ্যা ধর্ষিত হলেও, কখনো তাকে ছুঁতে পারেনি প্রকৃত ধর্ষিতার কান্না, হাহাকার। তার প্রশ্ন শুনে মনে হয়েছে এমন অভিনয় তাকে যৌন সুড়সুড়িই দিতো। একজন নারী হয়েও ধর্ষন নিয়ে তার এমন ঠাট্টামূলক প্রশ্ন অগ্রহনযোগ্য। টেলিভিশনের শো'তে এমন প্রশ্ন করায় তার ক্ষমা চাওয়া উচিত। আমাদের মিডিয়ার তারকারা যেখানে ধর্ষনের বিরুদ্ধে দাঁড়াবেন সেখানে তাদের কেউ কেউ এ নিয়ে হাসি-ঠাট্টা করছেন!