পোস্টগুলি

2020 থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

POSITIVE EXPOSURE BD [ পজেটিভ এক্সপোজার বিডি] THEME TRAILER

ছবি
আমরা পজেটিভ হতে চাই আমরা পজেটিভ চিন্তা করতে চাই আমরা পজেটিভ  দৃষ্টিতে দেখতে চাই আমরা পজেটিভ বাংলাদেশ গড়তে চাই We want to be positive We want to think positive We want to look at it in positive light We want to build a positive Bangladesh পজেটিভ এক্সপোজার  বিডি We want to build a positive Ban gladesh

জর্জ হ্যারিসনের ‘বাংলাদেশ বাংলাদেশ’ (বাংলাা সাবটাইটেল)

ছবি
বন্ধু এলো চোখে নিয়ে বিষাদের নীল তার চাল-চলনেও দেখি গড়মিল বললো সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিতে তার দেশটা এখন আছে মৃত্যু ঝুঁকিতে বন্ধুর ব্যাথা হয়তো বুঝতে পারিনি তবু আমি নিশ্চয়ই জানি - খুঁজে পেতেই হবে কিছু করার উপায় তোমাদের কাছে তাই মিনতি জানাই চলো সবাই মিলে কিছু জীবন বাঁচাই বাংলাদেশ বাংলাদেশ যেখানে সব জ্বলেপুড়ে ছাই লাখো লোক মরে হয়ে গেছে নিঃশেষ দিকে দিকে বিষ বেদনা বিশেষ দেখিনি কোথাও এমন দুঃখ অশেষ তাই তোমাদের বলি, দুহাত বাড়াও মুমূর্ষদের বাঁচাতে পাশেতে দাঁড়াও বাঁচাও মানুষ, বাঁচাও ওদের দেশ বাংলাদেশ বাংলাদেশ দেখিনি কখনো এতো হাহাকার দেখেছি সেখানে সবই ছাড়খার কখনও দেখিনি এতো ভেজা চোখ এই দূর্যোগে তোমরা ফিরিওনা মুখ মানুষগুলোকে বাঁচাতে দাও সহায়তা বাঁচাও মানুষ, বাঁচাও ওদের দেশ বাংলাদেশ বাংলাদেশ বহুদূরে ওই দেশ অচেনা সীমানায় নিরন্ন মানুষ যেথা কাঁদে বেদনায় দৃষ্টি মেলে দিয়ে দেখতে তো পাও কান পেতে আর্তনাদ শুনে নাও তুমিই পারো ওদের মুখে তুলে দিতে খাবার চলো ফিরিয়ে আনি তাদের জীবনে আবার বাঁচাও মানুষ বাঁচাও ওদের দেশ আমরা মুক্ত করবো ওই দেশ মুক্ত করবোই বাংলাদেশ বাংলাদেশ বাংলাদেশ My friend came to me With sadness in hi

Eating Lemon without Facial Expression Competition

ছবি

ভৌতিক গল্প: প্রেতচক্রে শেষবার

ছবি
আগাথা ক্রিস্টির ‘দ্য লাস্ট সেনসেস’ গল্পের বাংলা রূপান্তর   গুন গুন গান গাইতে গাইতে সিন নদীর সেতু পার হল রাউল ডুবারেল। ফরাসি এই সুদর্শণ যুবকটি বেশ ফুর্তিতে আছে। নাকের নিচে পাতলা গোঁফটি বাড়িয়ে দিয়েছে তার আভিজাত্য। সুঠাম দেহ আর মানানসই পোশাক চেহারাকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলেছে। পেশায় ইঞ্জিনিয়ার এই তরুণ বেশ ভালো বেতনে একটা প্রতিষ্ঠানে চাকরি করছে । কার্ডনেটের সতেরো নম্বর বাড়ির সামনে এসে থামলো রাউল। এ বাড়ির চারতলার একটি ফ্ল্যাটে যাবে সে। ঝটপট সিঁড়ি ভেঙে ওপরে উঠে এল। দরোজার সামনে এসে কলিংবেল চাপলো। খানিকক্ষণ অপেক্ষার পর আবারও সুইচ টিপলো, কারো কোনো খবর নেই। তৃতীয়বার বেল টেপার পর দরোজা খুলে মুখ বের করলেন এক বৃদ্ধা। মনে হচ্ছে, কোনো কারণে মহাবিরক্ত তিনি। তবে রাউলকে দেখার পর ফরাসি বৃদ্ধার ভাজ পড়া চেহারাটা উজ্জ্বল হয়ে ওঠলো। হাসিমুখেই বৃদ্ধা দরোজা খুলে তাকে ভেতরে আসার আমন্ত্রণ জানিয়ে বললো, ‘শুভ সকাল, মঁশিয়ে’। এলিস ফ্লাটের দরোজা বন্ধ করে রাউলকে নিয়ে এলো লিভিংরুমে। বললো- ‘মঁশিয়ে, আপনি একটু বসুন। আমি মাদাম সিমনকে খবর দিচ্ছি। একটু পরেই ওনার সঙ্গে আপনার দেখা হবে।’ ‘মাদাম সিমন কি এখন ব্যস্ত? কি করছেন তিনি?’

যুবতী রাধে: গান নিয়ে বিতর্ক

ছবি
শাওন ও চঞ্চলের গাওয়া অসাধারণ সেই 'যুবতী রাধে' গানটি ঘিরে তৈরি হয়েছে বিতর্ক। পার্থ বড়ুয়ার সংগীতায়োজনে এটি তারা বেআইনিভাবে গেয়েছেন বলে অভিযোগ ওঠেছে। সোশালে ভাইরাল গানটি ইউটিউব চ্যানেল 'আইপিডিসি আমাদের গান’ থেকে মুছে ফেলা হয়েছে। এটি লোকজ বলেই সবাই জানে। বেশ কয়েকবছর ধরেই বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গের বহু শিল্পীর কন্ঠে গানটি শুনে আসছি, নিঃসন্দেহে মাধূর্যে শাওন-চঞ্চল সবাইকে ছাড়িয়ে গেছেন। শেরপুরের অনামা ব্যান্ড সরলপুরের দাবি, গানটি তাদের ভোকাল ও গিটারবাদক তারিকুল ইসলাম তপনের লেখা ও সুর করা। এ গানের গীতিকার ও সুরকার হিসেবে তার নাম কপিরাইট অফিসেও নিবন্ধিত। কাজেই গানটি আইনত অনুমতি ছাড়া বাণিজ্যিক মাধ্যমে গাওয়া ও প্রচার অবৈধ। শিল্পীর মেধাস্বত্ব সংরক্ষণের অধিকার তুলে ধরে ব্যান্ডটি সবমাধ্যম থেকে চঞ্চল-শাওনের গানটি প্রত্যাহার ও ক্ষমা চাওয়ার দাবি জানিয়েছে, অন্যথায় আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার হুমকিও দিয়েছে। প্রশ্ন ওঠেছে, কপিরাইট নিবন্ধনে গানটির গীতিকার ও সুরকার তারিকুল ইসলাম তপনের দাবির বৈধতা নিয়েও। কেননা যুগ যুগ ধরে সাধক-সন্নাসীরা রাধাকৃষ্ণের প্রেমকাহিনী নিয়ে রচনা করেছেন নানা পালা-পদাবলী। লোকমুখে তা বি

অ্যাপ ছেড়ে ‘খ্যাপে’ ঝুঁকেছে রাইডাররা

ছবি
রাজধানীর দীর্ঘদিনের বড় সমস্যা যানজট। কাজের প্রয়োজনে ছুটে চলা নগরবাসীর জন্য সময়মতো কোথাও পৌঁছা হয়ে ওঠেছে মুশকিল। এক্ষেত্রে মোটরবাইক পারে  দ্রুততম সময়ে গন্তব্যে পৌঁছাতে। ঢাকায়  ২০১৫ সালের মাঝামাঝিতে অ্যাপ ভিত্তিক রাইড শেয়ারিং সেবা চালু হওয়ার পর জনপ্রিয় হয়ে ওঠতে খুব বেশি দিন লাগেনি। শুরুতে প্রযুক্তিভিত্তিক এই পরিবহন সেবায় যুক্ত হয় শিক্ষিত পেশাজীবীরা, বেশিরভাগ রাইডারই পার্টটাইম ভিত্তিতে বাইক চালাতেন। নগরজীবনে এটি ব্যাপক গ্রহণযোগ্যতা পাওয়ায় এবং লাভজনক হয়ে ওঠায় ফুলটাইম রাইড শেয়ারিং শুরু করেন। তরুণপ্রজন্মের বেকারত্বের জ্বালা এড়ানোর অন্যতম অবলম্বন হয়ে ওঠে এটি। পাঠাও, উবার, ওভাই, সহজ ইত্যাদি অ্যাপে যুক্ত হতে থাকে শত শত বাইকার। আর এটা তো বাঙালির চিরন্তন অভ্যাস কোনো কিছু লাভজনক দেখলেই সদলে হামলে পড়া, রাইড শেয়ারিংয়েও তাই হলো। অ্যাপে রাইড রিকোয়েস্টের তুলনায় একটা সময় চালকের সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় রাইডাররা শুরু করে দিল অ্যাপ ছাড়াই রাস্তা থেকে দরকষাকষি করে বাইকে যাত্রী ওঠানো। এখন অবস্থা এমন দাঁড়িয়েছে যে, ঘর থেকে মোড়ের দোকানে যাবেন, একাধিক রাইডার আপনার পথ আগলে বলবে ‘কই যাইবেন?’ নগরীতে এ এক নতুন বিড়ম্বনা। য