জমকালো অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে শুরু হচ্ছে বাংলাদেশ গেমস
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
জমকালো অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে শুরু হচ্ছে বাংলাদেশ গেমস
প্রস্তুতি : স্পোর্টস (প্রতিমুহূর্ত.কম/ protimuhurto.com) --
জমকালো
উদ্বোধনী অনুষ্ঠান মধ্য দিয়ে ২০ এপ্রিল শনিবার সন্ধ্যায় দীর্ঘ ১১ বছর পর
বাংলাদেশ গেমস মাঠে গড়াতে যাচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অষ্টম
বাংলাদেশ গেমসের উদ্বোধন করবেন।
গেমসের উদ্বোধন উপলক্ষে একদিন আগে ১৯ এপ্রিল শুক্রবার বিকালে মশাল র্যালি শুরু হয়। সাভার জাতীয় স্মৃতি সৌধ থেকে এই মশাল র্যালী জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, আমিন বাজার, গাবতলী হয়ে আর্মি স্টেডিয়ামে পৌঁছে। মশাল র্যালিতে সাবেক কৃতি অ্যাথলেটরা অংশ নেন।
২০ এপ্রিল শনিবার দুপুর দুইটায় আর্মি স্টেডিয়াম থেকে মশাল র্যালি যাত্রা শুরু করবে উদ্বোধনী ভেন্যু বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামের উদ্দেশ্যে। সাড়ে ১১ কিলোমিটার পথ প্রদক্ষিণ শেষে মশাল র্যালি বিকাল ৫টায় পৌঁছাবে বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে। আর্মি স্টেডিয়াম থেকে মশাল বহন করে বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে নিয়ে আসবেন জিমন্যাস্টিক্সের ইকবাল হোসেন, রওশন আরা ছবি, হ্যান্ডবলের সালাউদ্দিন আহমেদ, জাহানারা বেগম, উশুর আলমগীর শাহ ভুঁইয়া, সামদাদ তানভীর, দাবার শামীমা আক্তার লিজাসহ কৃতি ক্রীড়াবিদরা।
বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে মশাল বহন করবেন চার কৃতি ক্রীড়াবিদ শামীমা সাত্তার মিমু, সাবরিনা সুলতানা, শেখ আসলাম এবং উইং কমান্ডার মোঃ রফিকুল ইসলাম। স্টেডিয়াম প্রদক্ষিণ শেষে মশাল স্ট্যান্ডে মশাল প্রজ্জ্বলন করবেন সাবেক হকি তারকা জুম্মন লুসাই।
অষ্টম বাংলাদেশ গেমসের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান সন্ধ্যা ৭টায় শুরু হয়ে রাত ৮টা ৪০ মিনিট পর্যন্ত চলবে। সাধারণ দর্শকের জন্য স্টেডিয়ামের গেট খুলে দেয়া হবে বিকেল ৪টায়। ডিজে রাহাত ও ডিজে জেনিফারের উপস্থাপনায় বিকেল ৪টায় সঙ্গীতানুষ্ঠান শুরু হয়ে বিকেল সাড়ে ৫টা পর্যন্ত চলবে।
এরপর বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, বিমানবাহিনী, নৌবাহিনী ও পুলিশের বাদক দলের বাদ্যযন্ত্রের মূর্চ্ছনা ছড়িয়ে যাবে স্টেডিয়ামে। এই মূর্চ্ছনা শেষে মাগরিবের আজানের আগ পর্যন্ত গত এক যুগে বাংলাদেশের ক্রীড়াঙ্গনের বিভিন্ন সাফল্যের ভিডিও চিত্র প্রদর্শন করা হবে।
এরপর গেমসে অংশগ্রহণকারী ক্রীড়াবিদরা মার্চ পাস্টে অংশ নেবেন। মার্চ পাস্ট শেষে ক্রীড়াবিদদের শপথ বাক্য পাঠ করাবেন দেশের দ্রুততম মানব-মানবী মোহন খান ও নাজমুন নাহার বিউটি।
তার পরই প্রধানমন্ত্রী গেমসের উদ্বোধন ঘোষণা করবেন। সেখানেও থাকবে নতুনত্ব। প্রধানমন্ত্রী ডিজিটাল বোর্ডে সই করবেন, গ্যালারির দর্শকরা তা দেখতে পারবেন এবং এর ফলে গেমসের উদ্বোধন ঘোষণাও হয়ে যাবে।
উদ্বোধন ঘোষণার পর প্রতিযোগিতার মাসকট ‘তারুণ্য’ স্টেডিয়ামের চারদিক প্রদক্ষিণ করবে। এরপর মশাল জ্বালবেন সাবেক হকি তারকা জুম্মন লুসাই। এখানেও থাকবে অভিনবত্ব। সাধারণত মশালের পাশে দাঁড়িয়ে জ্বালানো হলেও জুম্মন লুসাই কাজটি করবেন মূল মঞ্চে দাঁড়িয়েই।
মশাল প্রজ্জ্বলন শেষে ৩০ মিনিটের একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হবে। এই পর্বে সঙ্গীত পরিবেশন করবেন শঙ্কর সাঁওজাল। এই পর্বের প্রধান আকর্ষণ ৬০০ জন শিল্পীর ডিসপ্লে প্রদর্শন। ডিসপ্লের মাধ্যমে তারা গ্রামবাংলার চিত্র ফুটিয়ে তোলার পাশাপাশি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বাধীনতার ঘোষণা, মুক্তিযুদ্ধে স্বাধীন বাংলা ফুটবল দলের অংশগ্রহণ, জাতীয় জীবনে খেলাধূলার ভূমিকা ইত্যাদি ফুটিয়ে তুলবেন।
ইবরার টিপুর পরিচালনায় সুবীর নন্দী, শাকিলা জাফর, ফাহমিদা নবী, পার্থ বড়ুয়া, বাপ্পা মজুমদার ও কনার পরিবেশনায় প্রতিযোগিতার থিম সং দিয়ে শেষ হবে উদ্বোধনী অনুষ্ঠান।
গেমসের উদ্বোধন উপলক্ষে একদিন আগে ১৯ এপ্রিল শুক্রবার বিকালে মশাল র্যালি শুরু হয়। সাভার জাতীয় স্মৃতি সৌধ থেকে এই মশাল র্যালী জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, আমিন বাজার, গাবতলী হয়ে আর্মি স্টেডিয়ামে পৌঁছে। মশাল র্যালিতে সাবেক কৃতি অ্যাথলেটরা অংশ নেন।
২০ এপ্রিল শনিবার দুপুর দুইটায় আর্মি স্টেডিয়াম থেকে মশাল র্যালি যাত্রা শুরু করবে উদ্বোধনী ভেন্যু বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামের উদ্দেশ্যে। সাড়ে ১১ কিলোমিটার পথ প্রদক্ষিণ শেষে মশাল র্যালি বিকাল ৫টায় পৌঁছাবে বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে। আর্মি স্টেডিয়াম থেকে মশাল বহন করে বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে নিয়ে আসবেন জিমন্যাস্টিক্সের ইকবাল হোসেন, রওশন আরা ছবি, হ্যান্ডবলের সালাউদ্দিন আহমেদ, জাহানারা বেগম, উশুর আলমগীর শাহ ভুঁইয়া, সামদাদ তানভীর, দাবার শামীমা আক্তার লিজাসহ কৃতি ক্রীড়াবিদরা।
বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে মশাল বহন করবেন চার কৃতি ক্রীড়াবিদ শামীমা সাত্তার মিমু, সাবরিনা সুলতানা, শেখ আসলাম এবং উইং কমান্ডার মোঃ রফিকুল ইসলাম। স্টেডিয়াম প্রদক্ষিণ শেষে মশাল স্ট্যান্ডে মশাল প্রজ্জ্বলন করবেন সাবেক হকি তারকা জুম্মন লুসাই।
অষ্টম বাংলাদেশ গেমসের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান সন্ধ্যা ৭টায় শুরু হয়ে রাত ৮টা ৪০ মিনিট পর্যন্ত চলবে। সাধারণ দর্শকের জন্য স্টেডিয়ামের গেট খুলে দেয়া হবে বিকেল ৪টায়। ডিজে রাহাত ও ডিজে জেনিফারের উপস্থাপনায় বিকেল ৪টায় সঙ্গীতানুষ্ঠান শুরু হয়ে বিকেল সাড়ে ৫টা পর্যন্ত চলবে।
এরপর বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, বিমানবাহিনী, নৌবাহিনী ও পুলিশের বাদক দলের বাদ্যযন্ত্রের মূর্চ্ছনা ছড়িয়ে যাবে স্টেডিয়ামে। এই মূর্চ্ছনা শেষে মাগরিবের আজানের আগ পর্যন্ত গত এক যুগে বাংলাদেশের ক্রীড়াঙ্গনের বিভিন্ন সাফল্যের ভিডিও চিত্র প্রদর্শন করা হবে।
সন্ধ্যা ৭টায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আসার পর
জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশনের মাধ্যমে শুরু হবে মূল অনুষ্ঠান। জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশন করবেন
স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের শিল্পীরা। থাকবেন প্রখ্যাত রবীন্দ্র সঙ্গীত শিল্পী
রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা এবং তার সংগঠন সুরের ধারার শিল্পীরাও।
এরপর গেমসে অংশগ্রহণকারী ক্রীড়াবিদরা মার্চ পাস্টে অংশ নেবেন। মার্চ পাস্ট শেষে ক্রীড়াবিদদের শপথ বাক্য পাঠ করাবেন দেশের দ্রুততম মানব-মানবী মোহন খান ও নাজমুন নাহার বিউটি।
তার পরই প্রধানমন্ত্রী গেমসের উদ্বোধন ঘোষণা করবেন। সেখানেও থাকবে নতুনত্ব। প্রধানমন্ত্রী ডিজিটাল বোর্ডে সই করবেন, গ্যালারির দর্শকরা তা দেখতে পারবেন এবং এর ফলে গেমসের উদ্বোধন ঘোষণাও হয়ে যাবে।
উদ্বোধন ঘোষণার পর প্রতিযোগিতার মাসকট ‘তারুণ্য’ স্টেডিয়ামের চারদিক প্রদক্ষিণ করবে। এরপর মশাল জ্বালবেন সাবেক হকি তারকা জুম্মন লুসাই। এখানেও থাকবে অভিনবত্ব। সাধারণত মশালের পাশে দাঁড়িয়ে জ্বালানো হলেও জুম্মন লুসাই কাজটি করবেন মূল মঞ্চে দাঁড়িয়েই।
মশাল প্রজ্জ্বলন শেষে ৩০ মিনিটের একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হবে। এই পর্বে সঙ্গীত পরিবেশন করবেন শঙ্কর সাঁওজাল। এই পর্বের প্রধান আকর্ষণ ৬০০ জন শিল্পীর ডিসপ্লে প্রদর্শন। ডিসপ্লের মাধ্যমে তারা গ্রামবাংলার চিত্র ফুটিয়ে তোলার পাশাপাশি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বাধীনতার ঘোষণা, মুক্তিযুদ্ধে স্বাধীন বাংলা ফুটবল দলের অংশগ্রহণ, জাতীয় জীবনে খেলাধূলার ভূমিকা ইত্যাদি ফুটিয়ে তুলবেন।
ইবরার টিপুর পরিচালনায় সুবীর নন্দী, শাকিলা জাফর, ফাহমিদা নবী, পার্থ বড়ুয়া, বাপ্পা মজুমদার ও কনার পরিবেশনায় প্রতিযোগিতার থিম সং দিয়ে শেষ হবে উদ্বোধনী অনুষ্ঠান।
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন