প্রযুক্তি


তথ্য মন্ত্রনালয়ের ওয়েবসাইট হ্যাক

 

 
প্রস্তুতি : প্রযুক্তি (প্রতিমুহূর্ত.কম) -- 
 
তথ্য মন্ত্রনালয়ের সরকারি ওয়েবসাইট হ্যাকারদের আক্রমনের শিকার হয়েছে। হ্যাকাররা তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনুর কাছে 'দিগন্ত টিভি' এবং 'আমার দেশ' পত্রিকা চালু করে দেওয়ার দাবি জানিয়েছে।
 
সর্বশেষ রোববার দিবাগত রাত আড়াই দিকে ওয়েবসাইটে (www.moi.gov.bd) গিয়ে দেখা যায়, সাইটটির মূল পাতায় ইংরেজিতে লেখা- ''ডিয়ার মিনিস্টার মি. হাসানুল হক ইনু, উই হ্যাভ রাইট টু নো রিয়্যাল নিউজ বাট দ্য মেইনস্ট্রিম মিডিয়া আর নট শোয়িং দ্য রিয়্যাল নিউজ। সেট ফ্রি দিগন্ত টেলিভিশন এন্ড ডেইলি আমার দেশ নিউজ পেপার এজ দে ট্রাই টু গিভ রিয়্যাল নিউজ।'' ( প্রিয় তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, আমাদের সঠিক তথ্য জানার অধিকার আছে কিন্তু আমাদের প্রধান গণমাধ্যমগুলো সঠিক সংবাদ প্রচার করছে না। যেহেতু দিগন্ত এবং আমার দেশ সঠিক সংবাদ পরিবেশন করে তাই তাদের চালু করা হোক।)
 
তবে কারা সাইটটি হ্যাকড করেছে তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
 
এরআগে ২টি হ্যাকার গ্রুপ হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছিল, ইসলামবিদ্বেষী সাইটগুলোতে তারা হামলা চালাবে। সপ্তাহ খানেক আগে থেকেই তাদের কবলে পড়ে দেশের শীর্ষস্থানীয় দৈনিক পত্রিকা, টিভির ওয়েব সাইট ও ব্লগ।
 
‘অপারেশন বাংলাদেশ’নামের সাইবার মিশনের ঘোষণা দেয় হ্যাকারদের সংগঠন অ্যানোনিমাস। এক টুইট বার্তায় বিশ্বের বড় এই হ্যাকার সংগঠনটির নামে এ তথ্য জানানো হয়।
 
তাদের এ ঘোষণা প্রচারের পরই বাংলাদেশের কয়েকটি জনপ্রিয় সাইট আক্রান্ত হতে থাকে। এ তালিকায় বাংলা ও ইংরেজি ভাষার সংবাদমাধ্যম ও ব্লগ সাইটগুলো রয়েছে।
 
ঘটনার সাথে অ্যানোনিমাসের সাইবার মিশনের সংশ্লিষ্টতা আছে কিনা, তা এখনো জানা যায়নি। এর আগে ফিলিস্তিনে ইসরায়েলের হামলার প্রতিবাদে ‘অপারেশন ইসরায়েল’ নামে সাইবার হামলা চালায় অ্যানোনিমাস। ওই হামলায় দেশটির গুরুত্বপূর্ণ অনেক সাইট আক্রান্ত হয়।
 
 আরএম-১২/৫-১

 

--------------------------------------------------------------------------------

ভবিষ্যতে গ্রহাণু, উল্কা ও ধূমকেতুর গতিরোধ করা সম্ভব


প্রস্তুতি : প্রযুক্তি (প্রতিমুহূর্ত.কম) --

বিজ্ঞানীরা মহাকাশে বিপুল বেগে ধাবমান গ্রহাণু, উল্কা ও ধূমকেতু সুষ্টভাবে পর্যবেক্ষণ, তার গতিরোধ করা এবং পৃথিবীতে আঘাত করার আগেই সেগুলোকে ধ্বংস করে দেয়া কিংবা তাদের গতিপথ বদলে দেয়ার ব্যাপারে ব্যাপক গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র মহাকাশে নতুন টেলিস্কোপ স্থাপন এবং কৃত্রিম উপগ্রহ পাঠাবে যা দিয়ে তীব্র গতিতে চলা মহাকাশের বস্তু লক্ষ্য করা যাবে।

এ ব্যবস্থাটি করা হবে হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জে। অপরদিকে রাশিয়া তাতারস্থান রাজ্যের রাজধানী কাজান শহরের অল্পদূরেই ‘মেগাটরতোর’ নামের একটি নতুন টেলিস্কোপ চালু করতে যাচ্ছে। এটা দিয়ে খুব বড় নয় অথচ বিপুল বেগে ধাবমান মহাকাশের বস্তু লক্ষ্য করা যাবে। ‘মেগাটরতোর’ একই সাথে ৯টি বস্তুর দিকে দৃষ্টি রাখবে। এঙ্গেলগার্টড মহাকাশ পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের পরিচালক ইউরি নেফেদিয়েভ বলেন, ‘এক চ্যানেলবিশিষ্ট যন্ত্র মহাকাশের কোনো অর্ধ্বগোলাকৃতি বস্তুকে দেখতে পাওয়ার মতো জায়গাই নজর করতে পারে। কিন্তু ৯টি চ্যানেলযুক্ত টেলিস্কোপের সাহায্যে পুরো অর্ধগোলাকৃতি বস্তুকেই দেখা যাবে। এর অর্থ হলো, আমরা মহাকাশে কোনো দ্রুত ঘটে যাওয়া প্রক্রিয়াই লক্ষ্য করতে পারবো এবং তা নির্দিষ্ট করতে সমর্থ হবো।

ইউরি নেফেদিয়েভ কথা প্রসঙ্গে বলেন, গ্রহাণু পৃথিবীতে আছড়ে পড়ার আগেই তা কিভাবে ধ্বংস করা যায় তা নিয়ে আমরা ব্যাপক গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছি। অনেকেই বলছেন, পারমাণবিক শক্তি বা অন্য কোনো পন্থায় গ্রহাণুকে ধ্বংস করতে হবে। কেনো না ভেঙে পড়া গ্রহাণু পৃথিবীর জন্য ভয়াবহ হতে পারে। আবার অনেকে মনে করেন, গ্রহাণুর নিকটে মহাকাশযান চলতে শুরু করলে এটি নিজের মধ্যাকর্ষণ দিয়ে এর গতিপথ বদলে দেবে এবং পৃথিবীর দিকে আসতে বাধা দেবে। তবে এ প্রসঙ্গে নেফেদিয়েভ আরো বলেন, বর্তমান বিজ্ঞান আপাতত এ ধরনের প্রকল্প বাস্তবায়নে সমর্থ নয়। তাই আজকের দিনের প্রাথমিক কাজ হলো এমন একটি ব্যবস্থা গড়ে তোলা, যাতে জনগণকে আকাশ থেকে সম্ভাব্য বিপদ সম্বন্ধে সময় মতো ও দ্রুত সতর্ক করে দেয়া যায়।

বিজ্ঞানীদের এসব ব্যবস্থা পৃথিবীকে দশ মিটারের বেশি ব্যাসার্ধের উল্কা সম্প্রতি চেরিয়াবিনস্ক শহরের কাছে পড়েছে। তার থেকে আরো অনেক বড় উল্কা কিংবা ধূমকেতুর হাত থেকে রক্ষা করতে পারবে। অপরদিকে পৃথিবীর দিকে বিপুলবেগে ধাবমান গ্রহাণুর গতিরোধে এক নতুন উপায় বের করতে সমর্থ হয়েছেন বিজ্ঞানীরা।

টেক্সাস এ এন্ড এম বিশ্ববিদ্যালয়ের এয়ারো স্পেস এবং পদার্থবিদ্যার অধ্যাপক ডেভ হাইল্যান্ড বলেছেন, রঙের একটা পাতলা আস্তরণ গ্রহাণুর ওপর ফেলে পৃথিবীর সাথে এর সংঘর্ষ এড়ানো সম্ভভ। তিনি আরো বলেন, এ পরিকল্পনার পেছনে বিজ্ঞান অত্যন্ত তৎপর। সেজন্যই মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা পর্যন্ত ব্যাপারটা প্রতি গুরুত্ব দিয়েছে। তারা এ প্রকল্পে অংশগ্রহণ করে ব্যাপারটা গভীরভাবে খতিয়ে দেখতে চায়। ডেভ হাইল্যান্ড মনে করেন, গ্রহাণুর সাথে সংঘর্ষ এড়ানোর একটা সম্ভাব্য উপায় হলোÑ একটা বিশেষ পদ্ধতি ব্যবহার, আর তাহলো ‘ট্রাইবোচার্জিং পাউডার ডিসপেন্সিং’। ধেয়ে আসা গ্রহাণুর দিকে উচ্চচাপে রঙের একটা পাতলা স্তর ছিটিয়ে দেয়া হবে। রং ছিটিয়ে দেয়ার ফলে গ্রহাণুটির সূর্যের আলো প্রতিফলনের মাত্রা পরিবর্তন হবে।

গ্রহাণুর দুই পিঠের মধ্যে তাপমাত্রার পার্থক্যের কারণে সেটি বেশি গতিসম্পন্ন হয়। এর অন্ধকার দিকে তাপমাত্রা বেশি হয় এবং সেখান থেকে অনেক বেশি পরিমাণ ফোটন নিঃসৃত হয়। প্রতিটি ফোটন কণার কিছু পরিমাণ গতিবেগ থাকে এবং এগুলোই ওই গ্রহাণুকে গতিবেগ যোগায়। তবে যে রং প্রয়োগ করা হবে, তা অবশ্যই গুঁড়ো হতে হবে। ডেভ হাইল্যান্ড বলেন, এভাবে রঙের গুঁড়ো ছিটিয়ে দিলে গ্রহাণুর দুই পিঠের তাপমাত্রার পার্থক্যটা এলোমেলো হয়ে যায়। ফলে পাল্টে যায় এর গতিপথ এবং পৃথিবী তার নিশানা থেকে সরে যায়। ডেভ হাইল্যান্ডের এ তত্ত্ব কিছুটা অদ্ভূত হলেও বিষয়টির বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নিয়ে কোনো সংশয় নেই। তিনি জানান, ট্রাইবোচার্জিং পাউডার ডিসপেন্সার যন্ত্রে নিষ্ক্রিয় গ্যাসের সাথে গুঁড়ো রং মিশিয়ে এ কাজ করা যেতে পারে।

তবে সঠিক সময় গণনা করে গ্রহাণুর গাযয়ে রং ছিটানো একটা চ্যালেঞ্জ। ইতোমধ্যে এ বিষয়ে নাসা ডেভ হাইল্যান্ডের সাথে যোগাযোগ করেছে। ২০২৯ সালের ১৩ এপ্রিল ‘অ্যাপোফিস’ নামে একটি গ্রহাণুর পৃথিবীর খুব নিকটে এসে পড়ার কথা রয়েছে। সেটি অবশ্য পৃথিবীতে আছড়ে পড়ার কোনো সম্ভাবনা নেই। তবে নাসা ওই গ্রহাণুটির ওপর হাইল্যান্ডর এই তত্ত্বের পরীক্ষা করার পরিকল্পনা নিয়েছে। মহাকাশ থেকে আসা বিপদের মোকাবিলা করার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে গ্রহ প্রতিরক্ষা কেন্দ্রের সাত বছরের বেশি সময় লাগবে না। বর্তমানে বিজ্ঞানীদের কাছে অন্তত চব্বিশ ধরনের ঘটনা পরস্পরার বিবরণ রয়েছে, যা দিয়ে আমাদের পৃথিবী নামের গ্রহকে উল্কা, গ্রহাণু, ধূমকেতু এবং অন্যান্য বিপজ্জনক মহাকাশের বস্তুর আঘাত থেকে রক্ষা করা সম্ভব।

রাশিয়ার বিখ্যাত বিজ্ঞানীরা বলেছেন, মহাকাশ থেকে এসে পড়া বস্তুর আঘাত থেকে পৃথিবীকে রক্ষা করার জন্য রাডার ব্যবস্থা নিরাপদ নয়। তারা বলছেন, এ ব্যাপারে জনগণের মধ্যে সচেতনতা গড়ে তুলতে হবে। গ্রহাণু, উল্কা, ধূমকেতু কিংবা অন্য কোনো বস্তু পৃথিবীতে আঘাত হানার সম্ভাবনা দেখা দিলেই জনগণকে তা থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য দ্রুত নিরাপদ জায়গা, মাটির নিচে বাঙ্কার ও মেট্রো স্টেশনে আশ্রয় নিতে হবে। তাছাড়া আন্তঃগ্রহ প্রতিরক্ষা কেন্দ্রের বিজ্ঞানীরা ইতোমধ্যে পরিকল্পনা নিয়েছেন, আগামী কয়েক বছরের মধ্যেই তারা মহাকাশে বিশেষ ধরনের উপগ্রহ পাঠাবেন। যেগুলো পৃথিবীর নিকটে চলে আসা বিপজ্জনক বস্তুগুলো ওপর তীক্ষè দৃষ্টি রাখবে।

সুত্র: ইটারনেট।

লেখা: আব্দুল্লাহ আল জুবায়ের

এজে- ১০/৫-৩ 

--------------------------------------------------------------------------------
অ্যানড্রয়েড ফোনের ব্যাটারর চার্জের স্থায়ীত্বকাল বৃদ্ধি করুন
প্রযুক্তি (প্রতিমুহূর্ত.কম)
সিম্বিয়ান ও উইন্ডোস ফোনকে পিছনে ফেলে স্মার্টফোনের বাজার এখন অ্যানড্রয়েড ফোনের দখলে । দামে সাশ্রয়, ব্যবহারে সহজবোধ্যতা আর দারুন ইন্টারফেসের কারণে অ্যানড্রয়েড ফোন সবার পছন্দের শর্ষে তবে নতুন স্মার্টফোন পছন্দের ক্ষেত্রে অ্যানড্রয়েড ফোনের ব্যাটারি ব্যাক-আপ নিয়ে সবার মনে একটু সংশয় থেকেই যায় । তবে যথার্থ ব্যবহারের মাধ্যমে চার্জের স্থায়ীত্বকাল বাড়ানো যায় ।
চার্জের স্থায়িত্বকাল :
আপনার ফোনটিতে কতটুকু চার্জ আছে এবং পরবর্তি কতটুকু সময় পর্যন্ত ব্যাক-আপ দিবে তা দেখতে চলে যান Settings>About Phone>Battery Use অপশনে ।
ডিসেবল করে রাখুন অব্যবহিত সকল সংযোগ :
ওয়াইফাই হটস্পট জোনের ভতর না থাকলে ওয়াইফাই সংযোগ বন্ধ রাখুন । ইন্টারনেট ব্যবহার না করলে ডেটা কানেকশন বন্ধ রাখুন । ফাইল ট্রান্সফারের পর ব্লু-টুথ সংযোগ বন্ধ রাখুন । এসব সংযোগ অযথা চালু রাখলে ব্যাটারির চার্জ দ্রুত শেষ হয়ে আসে । জিপিএস লোকেশন সুবিধাটি বন্ধ করে রাখতে পারেন । জিপিএস সুবিধাটি নেটওয়ার্কের ডেটা কানেকশন ব্যবহার করে আপনি কোথায় অবস্থান করছেন তা নির্ধারন করবে ।
অ্যাপলিকেশন ডিসেবল অথবা আন-ইনষ্টল :
আপনার অব্যবহৃত অ্যাপলিকেশনগুলো আন-ইনষ্টল করে দিন , একসাথে অনেকগুলো অ্যাপলিকেশন চালু না রেখে প্রয়োজনীয় অ্যাপলিকেশনটি চালু রাখুন । একসাথে একাধিক অ্যাপলিকেশন চালু রাখে র‍্যামের উপর চাপ পরে ।
ডিসপ্লে ব্রাইটনেস ও এনিমেটেড ওয়ালপেপার :
ডিসপ্লে ব্রাইটনেস কমিয়ে রাখুন , ব্রাইটনেস বেশি থাকলে ব্যাটারির চার্জ দ্রুত ক্ষয় হয় । যথাসম্ভব স্থির ওয়ালপেপার ব্যবহার করুনএতে ব্যাটারির চার্জ সঞ্চয় হয়
হোম স্ক্রিনে উইডগেটস এর ব্যবহার :
হোম স্ক্রিনে যথাসম্ভব কম উইডগেড ব্যবহারের চেষ্টা করুন । বেশি উইডগেট ব্যবহারের ফলে র‍্যামের উপর চাপ পরে । এতে চার্জ দ্রুত ক্ষয় হয় । কেবল প্রয়োজনীয় উইডগেট গুলোই হোম স্ক্রিনে রাখুন ।
অটোমেটিক Sycn বন্ধ রাখুন :
জিমেইল, ফেসবুক, টুইটার ইত্যাদি সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ও মেইল সার্ভিস প্রোভাইডারগুলো নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে নিজে নিজে আপডেট গ্রহ করতে থাকে । অটো সিনকোরাইজড বন্ধের মাধ্যমে আপনি এসব অটো আপডেট বন্ধ করে দিতে পারবেন ।
ফোন চার্জ দেওয়ার কিছু সাধারণ নিয়ম :
·       ঘুমানোর আগে ফোন চার্জ দেওয়া থেকে বিরত থাকুন। এতে সময়ের চেয়ে বেশিক্ষণ চার্জারের সাথে সংযুক্ত থাকায় ব্যাটারির স্থায়ীত্বকাল কমে যায় ।
·       মাসে অন্তত একবার ব্যাটারির চার্জ সম্পূর্ন শেষ করে চার্জ দিন ।
·       চার্জে দিয়ে বেশিক্ষণ নেট সার্ফিং করবেন না , এতে ব্যাটারির আয়ুকাল কমে আসে এবং ফোনের আইসি নষ্ট হবার সম্ভাবনা থাকে ।
লেখা : হাসান ইমাম
এইচআই- ১০/০৫- ০৩
-----------------------------------------------------------------------





ব্যবহার করুন দেশীয় সার্চ ইঞ্জিন পিপীলিকা

 http://t1.gstatic.com/images?q=tbn:ANd9GcQD_jeUkpTfLp9sI_CQrM1e4GHu5CctVkp0eg2znvGxNkFohlVn
প্রস্তুতি: প্রযুক্তি (প্রতিমুহূর্ত.কম)
পরীক্ষামূলক সম্প্রচারের পর সম্প্রতি আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন হলো বাংলাদেশের প্রথম ইন্টারনেট ভিত্তিক অনুসন্ধান ইঞ্জিন পিপীলিকা । গ্রামীনফোন আইটির সহযোগিতায় সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগের অধ্যাপক মুহাম্মদ জাফর ইকবালের তত্বাবধানে বিশ্ববিদ্যালয়ের চতুর্থ বর্ষের একদল ছাত্র চালু করে এই সার্চ ইন্জিনটি
পিপীলিকায় রয়েছে বাংলা ও ইংরেজিতে অনুসন্ধানের সুযোগ পিপীলিকার ব্যবহারবিধি আরো সহজতরের লক্ষে মজিলার রেপো অনিরুদ্ধ অধিকারী পিপীলিকার জন্য একটি ওপেনসোর্স সার্চবার প্লাগ-ইন তৈরি করে ।
সার্চ বার ইনস্টল পদ্বতি
১। প্রথমে http://pipilika.adhikary.net ঠিকানায় প্রবেশ করুন ।
২। স্ক্রিনে দেখানো পদ্ধতি অনুযায়ী ফায়ারফক্সে ইনস্টল করে নিন । ( একই পদ্ধতিতে ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারেও কাজ করবে ) ।
৩। ইনস্টল সম্পন্ন হলে ব্রাউজারের সার্চবার থেকেই পিপীলিকা ব্যবহার করতে পারবেন ।
এদিকে পিপীলিকা উন্মোচনের পর অমি আজাদের একটি ফেসবুক স্ট্যাটাসে পিপীলিকা নিয়ে ঝড় উঠে । পিপীলিকা অনুসন্ধান ইঞ্জিনে “আপনার ওয়েবসাইট যোগ করুন” শিরোনামের পাতায় একটি বাগ পাওয়া যায় । উল্লেখিত পাতায় ওয়েবসাইট যোগ করার জন্য কোনো অপশনই দেখা যায় নি । এ নিয়ে অমি আজাদের ফেসবুক স্ট্যাটাসে অনেক বিতর্ক হয় । পক্ষে বিপক্ষে চলতে থাকে মন্তব্যের পর মন্তব্য অপরদিকে অভিযোগ উঠে যে পিপীলিকায় কোনো অনুসন্ধান খোঁজ করা হলে বেশিরভাগ অনুসন্ধানেই কেবল ইংরেজি পত্রিকা “দ্যা ডেইলি ষ্টার” এর এর লিংক প্রদর্শন করে ।
এইচআই-০৮/০৫-০১

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

সালাহ্উদ্দিন লাভলুর ধারাবাহিক নাটক 'কবুলীয়তনামা'

পৃথিবীর সবচেয়ে ছোট ২টি গল্প

নাচো নাচো (রিমিক্স)