দুপুরে উপকূলীয় এলাকা অতিক্রম করবে মহাসেন
প্রস্তুতি : জাতীয় (প্রতিমুহূর্ত.কম)
খানিকটা ধীর গতিতে এগিয়ে আসছে মহাসেন। আবহাওয়া অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, ঝড়টির গতি-প্রকৃতি পর্যবেক্ষণ করে অনুমান করা হচ্ছে; বৃহস্পতিবার সকালে নয়, দুপুর নাগাদ উপকূলীয় এলাকায় মহাসেন আঘাত হানতে পারে ।
এর আগে আবহাওয়া অফিস জানিয়ছিল, সকাল নাগাদ মহাসেনের আঘাত হানার সম্ভাবনা রয়েছে । তবে ঝড়টির এগুনোর গতি কমে যাওয়ায় আঘাত হানার সম্ভাব্য সময়ও পিছিয়ে যায়।
রাত ১টার আপডেট অনুযায়ী, ‘মহাসেন’ মংলা থেকে ৪৪০ কি. মি., কক্সবাজার থেকে ৪৯০ কি. মি এবং চট্টগ্রাম থেকে ৫৪৫ কি. মি. দূরে অবস্থান করছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক মো. শাহ আলম জানান, ঝড়টি ১৬ মে দুপুর নগাদ পটুয়াখালী (খেপুপাড়া), টেকনাফ উপকূলের মধ্যে দিয়ে চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার উপকূল অতিক্রম করতে পারে।
তিনি বলেন, ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৫৪ কি. মি. এর মধ্যে বাতাসের একটানা গতিবেগ সর্বোচ্চ ঘণ্টায় ৬২ কি. মি.। যা দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়ার আকারে ঘণ্টায় ৯০ কি. মি. পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। ঘূর্নিঝড় কেন্দ্রের কাছে সাগর খুব উত্তাল রয়েছে।বাতাসের গতিবেগ ঘণ্টায় একশ’ কিমি থাকায় চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার সমুদ্রবন্দরে বর্তমানে ৭ নম্বর ও মংলা সমুদ্র বন্দরে ৫ নম্বর বিপদ সঙ্কেত বহাল রয়েছে।
প্রতিবেদন : রাফি খান
খানিকটা ধীর গতিতে এগিয়ে আসছে মহাসেন। আবহাওয়া অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, ঝড়টির গতি-প্রকৃতি পর্যবেক্ষণ করে অনুমান করা হচ্ছে; বৃহস্পতিবার সকালে নয়, দুপুর নাগাদ উপকূলীয় এলাকায় মহাসেন আঘাত হানতে পারে ।
এর আগে আবহাওয়া অফিস জানিয়ছিল, সকাল নাগাদ মহাসেনের আঘাত হানার সম্ভাবনা রয়েছে । তবে ঝড়টির এগুনোর গতি কমে যাওয়ায় আঘাত হানার সম্ভাব্য সময়ও পিছিয়ে যায়।
রাত ১টার আপডেট অনুযায়ী, ‘মহাসেন’ মংলা থেকে ৪৪০ কি. মি., কক্সবাজার থেকে ৪৯০ কি. মি এবং চট্টগ্রাম থেকে ৫৪৫ কি. মি. দূরে অবস্থান করছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক মো. শাহ আলম জানান, ঝড়টি ১৬ মে দুপুর নগাদ পটুয়াখালী (খেপুপাড়া), টেকনাফ উপকূলের মধ্যে দিয়ে চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার উপকূল অতিক্রম করতে পারে।
তিনি বলেন, ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৫৪ কি. মি. এর মধ্যে বাতাসের একটানা গতিবেগ সর্বোচ্চ ঘণ্টায় ৬২ কি. মি.। যা দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়ার আকারে ঘণ্টায় ৯০ কি. মি. পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। ঘূর্নিঝড় কেন্দ্রের কাছে সাগর খুব উত্তাল রয়েছে।বাতাসের গতিবেগ ঘণ্টায় একশ’ কিমি থাকায় চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার সমুদ্রবন্দরে বর্তমানে ৭ নম্বর ও মংলা সমুদ্র বন্দরে ৫ নম্বর বিপদ সঙ্কেত বহাল রয়েছে।
প্রতিবেদন : রাফি খান
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন