৫ অতিমানবের জীবনীশক্তি



৫ অতিমানবের জীবনীশক্তি

প্রস্তুতিঃ এক্সক্লুসিভ (প্রতিমূহূর্ত.কম)

বেঁচে থাকার জন্য মানুষের সংগ্রাম নিরন্তর। “Life is nothing but the struggle for existence” ডারউইনের এই বাণীকেই যেন সত্য প্রমাণ করে আমাদের মাঝে ফিরে এলেন রেশমা। সাভার ট্র্যাজেডির ১৭ দিন পর উদ্ধার করা হলো রেশমাকে। ধ্বংসস্তূপের মাঝে জীবনের জন্য সংগ্রাম করার এক বিরল উদাহরণ রেশমা। কিন্তু বিশ্বে এমন বিরল ঘটনা আরও ঘটেছে, অসাধারণ জীবনীশক্তি নিয়ে পৃথিবীতে এসেছেন এমনকিছু অতিমানব। আসুন দেখি তাদের কিছু নমুনা- 

১. নকশা বিবিঃ
জীবনের কঠিনতম মুহূর্তে সবচেয়ে বেশিদিন সংগ্রাম করে ঠিকে থাকা মানুষ নকশা বিবি। ২০০৫ সালে পাকিস্তানে ভুমিকম্পে তিনি তার রান্নাঘরে আটকা পড়েন। পঁচাখাবার ও পানি খেয়ে নকশা বেঁচে ছিলেন ৬৩ দিন।

২. ইভান্স মনসিগনাকঃ
ইভান্সের জন্ম হাইতিতে। ২০০৭ সালে হাইতির ভয়ংকর ভূকম্পনে ধ্বংসস্তূপের মাঝে আটকা পড়েন তিনি। সুয়ারেজের পানি পান করে বেঁচে থাকেন ২৭ দিন।

৩. রেশমাঃ
২০১৩ সালে বাংলাদেশে মর্মান্তিক ভবনধ্বসের ১৭ দিন পর উদ্ধার করা হয় রেশমাকে। নিহতদের পরিত্যাক্ত খাবার ও পানি খেয়ে বেঁচে থাকেন এই অতিমানবী।

৪. পার্ক সেউং হাইয়ুনঃ
১৯৯৫ সালে কোরিয়ায় একটি শপিংমল ধ্বসের ১৬ দিন পর জীবিত আবিষ্কার করা হয় হাইয়ুনকে। তিনি বেঁচে থাকেন কেবল বৃষ্টির পানি পান করে।

৫. পেডরিটো ডেঃ
১৯৯০ সালে ফিলিপাইনে ভুমিকম্পের পর একটি হোটেলের ধ্বংসাবশেষের মাঝে ১৪ দিন অতিবাহিত করেন তিনি। এসময় তিনি কেবল পানি ও মুত্র পান করেন।

সুত্রঃ ইন্টারনেট
লেখাঃ নিপুণ কাওসার
এনকে-১১/০৫-০৩

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

সালাহ্উদ্দিন লাভলুর ধারাবাহিক নাটক 'কবুলীয়তনামা'

পৃথিবীর সবচেয়ে ছোট ২টি গল্প

নাচো নাচো (রিমিক্স)